Sunday, January 15, 2012

যুবিত গৃহবধুর ৈযান কািহনী


Defaultযুবতি গৃহবধুর যৌন কাহিনী


মাসির ডাকে ঘুম ভাঙল। মা তাড়াতাড়ি উঠে দরজা খুলে দিল। আমি চোখ কচলাতে কচলাতে বিছানায় উঠে বসলাম। আমাকে দেখে মাসি বলল আর কতক্ষন পরে পরে ঘুমবি, হাত মুখ ধুয়ে নে চা করছি। বাইরে বেরিয়ে দেখি সন্ধ্যা হয়ে গেছে, আমি মাসিকে জিজ্ঞেস করলাম দাদাভাই কখন যাবে। মাসি হেসে বলল সে তো ঘন্টা খানেক হল চলে গেছে, তোকে খুঁজছিল বলছিল অনুকে নাকে ফাটাফাটি দেখতে লাগছে। আমি বিরক্ত হয়ে বললাম তা আমাকে ডাকলে না কেন। মাসি আমার হাতে চায়ের কাপটা তুলে দিয়ে বলল তুই তো আর চলে যাচ্ছিস না আর দু দিন বাদেও তোকে একি রকম দেখতে থাকবে। আমি আর কথা না বাড়িয়ে চা খেতে লাগলাম। মা মেসোমশাইও যোগ দিল, দেখলাম দুপুরের ব্যাপারটা নিয়ে কেউ উচ্চবাচ্চ করছে না। আমিও তাই ব্যাপারটা ভুলে যাওয়ার চেষ্ঠা করলাম। চা খেয়ে মেসোর সঙ্গে দাবা খেললাম বেশ কিছুক্ষন তারপর সবাই মিলে টিভি দেখতে লাগলাম। বৌদি ফিরল প্রায় নটা নাগাদ। বৌদি ফিরতেই মাসি খাবার জন্য তাড়া লাগাল। খেতে খেতে বৌদি মাকে বলল "অনু আজ আমার সঙ্গে শুলে আপনার কোন আপত্তি নেইতো মাসিমা"। না না আমার কিসের অসুবিধা মা বলল। এরপর বৌদি আমার দিকে তাকিয়ে বলল তোর কোন আপত্তি নেইতো। বৌদির কথা শুনে আমার দুপুরের ট্যাক্সির ঘটনাটা মনে পরে গেল। অনেকদিন ঝিমলির সঙ্গে মিলিত হয়নি, শরীরটা তাই উপসি হয়ে আছে, তাই আজ ট্যাক্সিতে বৌদির ঠোঁটের ছোয়ায় সম্পুর্ন হারিয়ে গেছিলাম। আমি মনে মনে ঠিক করলাম বৌদি যদি আমার দিকে যৌনতার হাত বাড়ায় আমি ফিরিয়ে দেব না। খাওয়া দাওয়া হলে বৌদি নিজের ঘরে চলে গেল, আমি বৌদিকে বললাম আমি পাঁচ মিনিট পরে চেঞ্জ করে যাচ্ছি। আমি ঘর থেকে নাইটিটা নিয়ে বাথরুমে চলে গেলাম চেঞ্জ করার জন্য। আমি সাধারনত বাড়ির বাইরে কেবল শোয়ার সময় নাইটি পরি। বাথরুমে ঢুকে পোশাক ছাড়ার সময় চিন্তা করলাম অন্তর্বাস গুলোও ছাড়বো কিনা। আমি আগেই বলেছি আমি অন্তর্বাস পরে রাত্তিরে ঘুমাই না। ভেবেচিন্তে অন্তর্বাস না পরারই সিদ্ধান্ত নিলাম। ঘরে নিজের জামা কাপড় মার কাছে দিয়ে দুতোল্লায় বৌদির ঘরে গেলাম। কি হবে ভেবে বুকটা একটু ধুকপুক ধুকপুক করছিল, অবশ্যি সেই সঙ্গে একটা চাপা উত্তেজনাও হচ্ছিল। বৌদির ঘরে ঢুকে দেখি ঘর ফাঁকা কিন্তু আলো জ্বলছে, এসি চলছে। আমি বৌদিকে ডাকতে যাব এমনি সময় বৌদি এ্যাটাচ বাথরুম থেকে চুল আঁচরাতে আঁচরাতে বেরল। আমায় দেখে বলল কিরে এটা কি পরেছিস নাইটি না আলখাল্লা। আমি রেগে উত্তর দিলাম আলখাল্লা। বৌদি দেখলাম একটা হাউসকোট পরে আছে, হাউসকোটের নিচে কি পরে আছে ওপর থেকে বুঝতে পারলামনা। আর কিছু বলার আগে দরজায় কেউ নক করল। কিছু বলার আগে ও পাশ থেকে মেসো বলল আসব। বৌদি বলল "হ্যাঁ হ্যাঁ এস বাবা, দরজা ভেজানো আছে"। দেখলাম মেসোর সঙ্গে মাসিও রয়েছে। আমায় দেখে বলল "ও অনুও রোয়েছে দেখছি তা ভালই হল। কাল সকালে ভাবছি একবার বিকাশদের বাড়ি যাব ওদের বাড়ি পুজো আছে। তোদের বলতে এলাম তোরা যাবি কিনা। তোর মাও যাবে"। আমার যাওয়ার কোন ইচ্ছা ছিল না, বৌদিও বলল ও যাবে না। মেসো বলল সেই ভাল একজন কাউকে বাড়িতে থাকা দরকার। তাছাড়া তোরা ওখানে গেলে সারাদিন বোর ফিল করতিস। তারপর বৌদির দিকে তাকিয়ে বলল আমরা কাল ভোর পাঁচটা নাগাদ বেরিয়ে যাব তবে তোদের কষ্ট করে ঘুম থেকে উঠতে হবে না আমরা চাবি দিয়ে যাব।


এই বলে মাসি মেসো চলে গেল আর বৌদি ছিটকিনি দিয়ে দরজা বন্ধ করে দিল। আমি খাটে বসে ছিলাম, বৌদি আমার দিকে ঘুরে প্রথমেই হাউসকোটটা খুলে ফেলল। হাউসকোটটা খুলতেই বৌদির নাইটিটা নজরে এল। অবশ্যি আমার আর বৌদির নাইটি আকশ পাতাল তফাত। বৌদির নাইটিটা কালো রঙের স্বছ দামি কোন কাপড়ের তৈরি। শরিরের প্রায় সব অংশই পোশাকের ওপর দিয়ে দেখা যাচ্ছে। অবশ্য এই পশাকে শরিরের অধিকাংশ অংশই অনাবৃত। বৌদির বুক ও পিঠটা প্রায় পুরোটাই খোলা শুধু দুটো কালো রঙের স্ট্র্যাপ ছাড়া। নাইটির ঝুলটাও বেশ ছোট প্রায় অর্ধেক থাই দেখা যাচ্ছে। কিন্তু যে অংশ গুলো কাপড়ে ঢাকা সেগুলিও এই টিউব লাইটের আলোয় স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে। বৌদির গোলাপি রঙের স্তনবৃন্ত, সুন্দর গোলাকার নাভি এবং বালহীন ফর্সা যোনি এই স্বছ কাপড়ের ওপর দিয়ে স্পষ্ট দৃশ্যমান। আমি হাঁ করে বৌদির রূপ দেখছিলাম, বৌদির প্রতি যৌন আকর্ষন অনুভব করছিলাম। আমার কান্ড দেখে বৌদি বলল তুই তো আমায় চোখ দিয়েই গিলে খেয়ে নিবিমি কোন উত্তর না দিয়ে সোজা বৌদির দিকে এগিয়ে গেলাম, বৌদি একটুও পিছিয়ে না গিয়ে ওর ঠোঁট দুটি আমার দিকে বাড়িয়ে দিল। আমিও বৌদির আমন্ত্রন গ্রহন করলাম, আমরা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে একে অপরকে চুমু খেতে লাগলাম। প্রায় দশ পনেরো মিনিট দুজন দুজনকে ফ্রেঞ্চ কিস করলাম, এর মধ্যে কখন যে দুজন দুজনের পোশাক খুলে দিয়েছি তার হুঁশ নেই। যখন দুজনের ঠোঁট পরস্পরের থেকে আলাদা হল দেখি দুজনের নাইটি দুজনের পায়ের কাছে জড় হয়ে পরে আছে। আমরা কয়েক মুহুর্ত পরস্পরের নগ্ন শরীর দেখলাম। কেউই কোন কথা বলার অবস্থায় ছিলাম না। বৌদি আমায় টেনে নিয়ে গিয়ে বিছানায় শুইয়ে দিয়ে আমার ওপর ঝাঁপিয়ে পরল। আমার সার শরিরে চুমু খেতে লাগল, বিশেষ করে আমার মাই দুটো কামরে কামরে চুষতে লাগল। আমি আনন্দে আত্মহারা হয়ে গেলাম। আমি আর নিজেকে ধরে রাখতে পারলাম না আমি উপুর হয়ে বৌদির ওপর উঠে বসলাম আর বৌদির সারা শরীর চুমু খেতে লাগলাম। এই ভাবে কিছুক্ষন চলার পর আমরা সিক্সটি নাইন পজিসানে একে অপরের গুদ চুশতে/চাঁটতে লাগলাম। অল্পক্ষনের মধ্যেই আমাদের দুজনের ক্লাইম্যাক্স হয়ে গেল। অর্গ্যাজম হয়ে যাওয়ার পর আমরা মিনিট পাঁচেক নিস্তেজ হয়ে ওই অবস্থায় শুয়ে রইলাম।


তারপর বৌদি উঠে আমার গালে একটা চুমু খেয়ে বলল থ্যাঙ্ক ইউ। আমি অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলাম তুমি থ্যাঙ্ক ইউ বলছ কেন আসল থ্যাঙ্ক ইউ তো আমার দেওয়ার কথা। বৌদি হেসে বলল তোর শরীরটা অনেক দিনের উপশি ছিল তাইনা, আর তুই দুপুর বেলা চান করতে গিয়ে মাস্টার্বেট করেছিলাস ঠিক কিনা”? এখন আর মিথ্যা কথা বলার কোন মানে হয়না তাই ছোট্ট করে হ্যাঁ বললাম। আর কার কার সঙ্গে লেসবিয়ান করেছিসবৌদির প্রশ্নটা শুনে চমকে গেলাম। কিন্তু ধরা পরে গেছি এবং পালাবার কোন পথ নেই দেখে বৌদিকে ঝিমলির কথা সংক্ষেপে বলে দিলাম। এরপর বৌদি আমাকে জিজ্ঞেস করল আর কোন ছেলের সঙ্গে........., কিন্তু আমার মুখের অভিব্যেক্তি দেখে হেসে বলল ঠিক আছে ঠিক আছে তোকে কিছু বলতে হবে না যদি এই প্রশ্নের উত্তরও ইতিবাচক হত তাহলে তোকে গভির জলের মাছ না বলে গভির জলের তিমি বলতে হত। আমি বৌদির কথা শুনে একটু লজ্জা পেয়ে গেলাম। বৌদি প্রসঙ্গ ঘুরিয়ে বলল আসল কাজটাইতো বাকি পরে আছে এই বলে বিছানা ছেড়ে উঠে দাঁড়াল। আমারও কৌতুহল হচ্ছিল কিন্তু চুপ করে বৌদির কান্ডকারখানা দেখতে লাগলাম। বৌদি প্রথমেই দুজনে নাইটি দুটো পাট করে ওয়ার্ডপে রেখে দিল, আমি কোন প্রতিবাদ করলাম না। এরপর অন্য একটা তাক থেকে একটা ল্যাপটপ বার করল। এরপর ল্যাপটপটা লাগাতে লাগাতে আমার গুদের দিকে তাকিয়ে প্রশ্ন করল তোর দুপায়ের মাঝখানেতো পুরো জঙ্গল হয়ে আছে সাফ করিসনা কেনআমি আড় চোখে বৌদির গুদটা দেখলাম বালহীন ফর্সা গুদটা খুবই সুন্দর দেখাচ্ছে। বৌদি আবার বলতে শুরু করল অত বাল থাকলে ওরাল সেক্স করতে অসুবিধা হয়আমি আত্মপক্ষ সমর্থন করে বললাম আমারও চাঁচা গুদই বেশি পছন্দ, তাই প্রথম প্রথম কাঁচি দিয়ে বালগুলো ছেঁটে দিতাম, কিন্তু ঝিমলি ওখানে, বগলে চুল পছন্দ করে তাই......বৌদি আমায় থামিয়ে বলল বুঝেছি ফেটিস (Fetish)আমি বললাম কী? তখন বৌদি বলল এক এক জনের এক একটা অঙ্গের প্রতি যৌন দুর্বলতা থাকে তাকে বলে ফেটিস। আমি একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে বললাম সত্যি আমি এসব দিক থেকে কত অজ্ঞ। বৌদি একগাল হেসে বলল সবাই মায়ে পেট থেকে জন্মে সব কিছু জেনে যায় নাকি, তবে তোর কোন চিন্তা নেই আমি তোকে সব কিছু শিখিয়ে দেব। আর তোর কিছু জিজ্ঞাস্য থাকলে আমায় বলবি আমি যথাসম্ভব চেষ্ঠা করব উত্তর দেওয়ার। এরপর বৌদি ল্যাপটপটা অন করে বলল দুপুর বেলা বলেছিলামনা তোকে আমাদের হানিমুনের গোপন ছবিগুলো দেখাব, এই দেখআমি এবার একগাল হেসে বৌদিকে জিজ্ঞেস করলাম এই তোমার আসল কাজ! তুমি আমার সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা করার জন্য এক সাথে শুতে ডাকনিবৌদি আমার দিকে তাকিয়ে বলল সত্যি বলছি পার্লারে তোকে ওই রকম বকাবকি করে তারপর ট্যাক্সির ঘটনাটার পর তুই যে ভাবে লজ্জায় মাথা নিচু করে বসে ছিলিস, আমি আর তোর দিকে হাত বাড়ানোর সাহস করিনি। কিন্তু তারপর তুই যে রকম নরমাল ভাবে বিহেব করছিলিস তাতে মনের মধ্যে একটা আশার সঞ্চার হচ্ছিল, তাইতো রাত্তিরে আমার সবচেয়ে সেক্সি নাইটিটা পরেছিলাম তোকে সিডিউস করার জন্য। তোর দাদাভাইও আমাকে এই পোশকে দেখলে যতই ক্লান্ত থাক বা যতই কাজের চাপ থাক, সব কাজ/ক্লান্তি ভুলে আমার ওপর ঝাঁপিয়ে পরেএই ঘটনার পর দুজনে দুজনের প্রতি খুব ফ্রি হয়ে গেছি তাই আমি ডান হাতে বৌদির একটা স্তনবৃন্ত নিয়ে খেলা করতে করতে জিজ্ঞেস করলাম দাদাভাই, আমি ছাড়া আর কতজনকে সিডিউস করেছেন কাবেরিদেবি”? বৌদি আমার প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে বলল দাঁড়া এলসিডির সঙ্গে কানেক্ট করে দিই, বড় স্ক্রিনে দেখতে ভাল লাগবেবৌদি আমার প্রশ্নটা এড়িয়ে গেলেও আমি কিছু বললাম না। বৌদি এবার একটা হিডেন ফোল্ডারে গিয়ে সব ছবি গুলো সিলেক্ট করে স্লাইড সো করে চালিয়ে দিল।


ছবি গুলো সব ডিজিটাল ক্যামেরায় তোলা, ৪২ ইঞ্চির এলসিডি টিভির পর্দায় খুব ভাল লাগছিল। বৌদি আমার সামনে খাটের সামনে পা দুলিয়ে বসে ছিল, আমি বৌদির পেছনে বৌদির কাঁধে মাথা রেখে বৌদির দুটো মাই টিপটে টিপটে ছবি দেখছিলাম। কয়েকটা ছবি আগেই দেখেছি, তারপর প্রথম বিকিনি পরা বৌদির ছবি দেখলাম। কালো রঙের একটা স্ট্রিং বিকিনি পরে বৌদি ফুকেতের হোটেলের ঘরে দাঁড়িয়ে আছে। বিকিনিটা যথেষ্ঠ সাহসি, প্রায় ৫০% স্তনই অনাবৃত, বিকিনি বটমটা এত ছোট যে আমার পক্ষে পরা সম্ভব নয় কেবলমাত্র বৌদিদের মত চাঁচা গুদওয়ালা মেয়েরাই পরতে পারে। পরের ছবিটা বৌদির পেছনের দিকের, পেছনে বৌদির কোমরের ওপরে একটা সরু সুতো ছাড়া কিচ্ছু নেই। আর কোমরের নিচে যা আছে তার সম্বন্ধে যত কম বলা যায় ততই ভাল, প্রায় ৮০% পাছাই অনাবৃত। এই ছবি গুলো দেখে আমি অবাক হয়ে বৌদিকে জিজ্ঞেস করলাম তুমি এই রকম বিকিনি পরে সবার সামনে যেতে পারলে, এই রকম বিকিনিতো সব বিদেশিরাও পরে না(এই ফাঁকে বলে রাখি আমরা বছর ছয়েক আগে গোয়া বেড়াতে গেছিলাম। সেখানে অনেক বিদেশি (ইউরোপিয়ান) মহিলাকে দেখেছি বিকিনি পরা অবস্থায়।) বৌদি আমার কথার সমর্থন করে বলল তোর দাদাভাই যখন বিকিনিটা আমায় দিল আমিও একটু দোনামনা করছিলাম কিন্তু তুইতো জানিস আমি খোলামেলা জামা কাপড় পরতে ভালবাসি আর তোর দাদাভাইও আমাকে খোলামেলা জামা কাপড়ে বেশি পছন্দ করে তাই রাজি হয়ে গেলাম। স্ক্রিনে হোটেল ঘরেই বৌদির নানা পোসে বিভিন্ন ছবি চলছিল। বৌদি এবার স্লাইড সো টা পজ করে দিয়ে আমার দিকে তাকিয়ে বলল আরেকটা কথা শিখেনে অনু এই যে আমার খোলামেলা পোশাক পরার বা অন্য লোকদের শরীর দেখাতে ভাল লাগে, একে বলে এক্স্যিভিসনিজম (Exhibitionism) চেনা বা অচেনা মানুষ জনকে আমাদের শরীর দেখিয়ে আমরা অর্থাৎ এক্সিভিসনিস্টরা যৌন আনন্দ পাই। বিশেষত সুন্দরি মহিলারা সাধারনত কম বেশি এক্সিভিসনিস্ট হয়, অবশ্য তোর কথা আলাদাবৌদির কথা শুনে আমার চোখে জল এসে গেল। আমি কাঁদতে কাঁদতে চিৎকার করে বললাম কেন আমি আলাদা কেন আমি কী ভিন গ্রহের বাসিন্দা না কোথা থেকে উড়ে এসে জুড়ে বসেছিএকটু থেমে বললাম তুমি বা ঝিমলি যখন আমার সাথে একসাথে কোথাও যেতে সবাই তোমাদের দিকে তাকিয়ে থাকত কারণ তোমরা খোলামেলা জামা কাপড় পরতে আমার দিকে কেউ তাকাত না, তখন তোমাদের ওপর খুব হিংসে হত কারণ দেখতে আমি তোমাদের থেকে কিছু কম সুন্দরি নয়আমায় এভাবে ভেঙে পরতে দেখে বৌদি প্রথমে একটু ঘাবড়ে গেলেও পরমুহুর্তেই আমাকে জড়িয়ে ধরে আমার চোখের জল গুলো জিভ দিয়ে চেঁটে চেঁটে খেতে খেতে বলল কম কেন হবিরে বোকা তুই আমাদের থেকে ঢেড় বেশি সুন্দরিতারপর আমার চোখে চোখ রেখে প্রশ্ন করল তোর মনে অনেক চাপা যন্ত্রনা রয়েছে তাই নাআমি উত্তর না দিয়ে বৌদিকে জড়িয়ে ধরে হাউ হাউ করে কাঁদতে লাগলাম। বৌদি আমার পিঠে হাত বোলাতে বোলাতে বলল কাঁদ অনু কাঁদ ভাল করে কেঁদে নে দেখবি মনটা অনেক হাল্কা লাগছে। তারপর আমার পিঠে হাত বোলাতে বোলাতে বলল সত্যি কিছু কিছু বাবা মা আছে যারা নিজেদের আচার বিশ্বাসের জন্য ছেলে মেয়েদের ইচ্ছা অনিচ্ছার কোন গুরুত্ত্ব দেয় না। পৃথিবি দিন দিন কত এগিয়ে যাচ্ছে অথচ এরা সেই পুরনো মান্ধাতার আমলের চিন্তাধারা নিয়ে পরে আছেআমি এই বার বৌদির কাঁধ থেকে মাথাটা তুলে দুহাত দিয়ে চোখ দুটো মুছে বৌদিকে মার সঙ্গে আমার দুপুর বেলার কথপোকথনটা বললাম। বৌদি শুনে আনন্দে হাততালি দিয়ে বলে উঠল তাহলেতো আর কোন সমস্যাই নেই আমি কালকেই তোর জন্য বেশ কিছু সেক্সি সেক্সি ওয়েস্টার্ন ড্রেস কিনে আনব, সব খরচ আমারবৌদির ছেলেমানুষি দেখে আমার হাসি পাচ্ছিল, আমি বৌদির উৎসাহে জল ঢেলে দিয়ে বললাম তুমি আমার বাড়ির লোকেদের চেননা, বাবা বা জেঠিমা, বৌদিরা মেনে নিলেও জেঠু বা দাদারা কিছুতেই মেনে নেবে না। আর আমার জন্য মার কোন অসম্মান হোক আমি চাই নাআমার কথা শুনে বৌদি ম্লান হেসে বলল তোর অবস্থা আমি বুঝতে পারছি, তুই যৌনতার দিক থেকে অজ্ঞ হলেও অন্যান্য দিক থেকে আমাদের থেকে অনেক পরিনতএরপর আমার দিকে বড় বড় চোখ করে বলল এখানে তো তোর ওয়েস্টার্ন পরতে আপত্তি নেইআমি অল্প হেসে বললামতা নেইবৌদি তখন আমাকে জড়িয়ে ধরে বলল তাহলে কালকেই আমরা দুজনে খোলামেলা জামা কাপড় পরে বাইরে যাব, তখন দেখব ছেলেরা কার দিকে বেশি তাকায়আমি বৌদির দিকে চোখ পাকিয়ে বললাম আমায় এক্সিবিট করতে তোমার তর সইছেনা তাই নাবৌদি আমার কথা গায়ে না মেখে উলটে আমাকে প্রশ্ন করল তোর ইচ্ছে করছে না, নিজের সুন্দরি শরীরটাকে সবার সামনে এক্সিবিট করাতে”? এর কোন উত্তর হয় না আমি মনে মনে জানি বৌদির থেকেও ঢেড় বেশি উৎসাহি আমি। আমি প্রসঙ্গ ঘোরাতে লাজুক গলায় বৌদিকে বললাম স্লাইড সো টা অন করতে। বৌদি আস্তে করে আমার কানটা মুলে দিয়ে বলল সত্যি কথাটা শুনে কান মুখ লাল হয়ে একদম লজ্জাবতি লতা হয়ে গেছ, আর কথা ঘোরাতে হবে নাএই বলে বৌদি আবার ল্যাপটপের প্লে বাটনটা টিপে দিল আর পর্দায় নতুন ছবি ভেসে উঠল।

No comments:

Post a Comment